এমন অনেক ঘটনা’র সাক্ষী আম’রা থাকি যেটা সম্পূ’র্ণ কাক’তালীয়। কী’ভাবে ঘটল এই ঘটনা তার কোনো ব্যখ্যা আমা’দের কাছে থাকে না।
যদিও পুরানে এরকম বহু ঘট’নার সাক্ষী অনেকে থেকেছে যার কোনো বা’স্তবতা নেই। কিন্তু কলি’যুগে এরম কা’কতা’লীয় ঘটনা সহ’জে শোনা যায় না।
স’ত্যযু’গের বহু পুরান ঘেটে আম’রা অ’নেক ঘট’নার বিবরন পাই যার সাথে বাস্ত’বের কোনো মিল নেই। পুরো’নো দিনের লোকেরা
এসব বি’শ্বা’স করলেও এখনকার ছে’লে-মে’য়েরা এসব নিয়ে হাসি তামা’শা করে। তদের কাছে এগু’লো কুসংস্কার। বর্তমান যুগ বিজ্ঞানে বিশ্বা’স করে।
তারা যু’ক্তি দিয়ে সব কিছু খোজে। কিন্তু কিছু কিছু ঘটনা সত্যি কাকতা’লী’য় হয়ে’ যায়।
তেমনই এক ঘটনার সুত্রপা’ত একটি মহি’লাকে নিয়ে। সত্য’যুগে ঋষি মুনি’দের দেওয়া ফল খেয়ে অনেক মহি’লাই গ’র্ভব’তী হয়ে পড়ত। সত্য’যুগে মানুষ এসব বিশ্বা’সও করত, কিন্তু এখন বি’জ্ঞানের যুগে এসব কেউ মানে না। এসব এখনকার মানুষের কাছে শুধুমাত্র কুসংস্কার। তাই কলি’যুগে এসব বিশ্বা’স’যোগ্য নয়। কিন্তু এমন ঘট’নাই ঘটেছে কলি’যুগে।
ঘটনাটি ঘটেছে বি’হারের ভাগ’ল’পুরে। সেখানে এক মহিলা হঠাৎ তিন মা’সের গ’র্ভব’তী হয়ে পরে। কি’ন্তু তার স্বা’মী সাত মা’সেরও বেশি সময় ধরে কল’কা’তায় কর্ম’র’ত। এই ঘটনাটি খুবই কা’কতা’লীয় মনে হলেও এই নিয়ে শোর’গোল পরে যায়। ওই গৃহবধূর এই অবস্থা লক্ষ করে তার ননদ। সে তার দাদাকে পু’রো বি’ষয়টা খুলে বলে।
তার স্বা’মী তার কাছে এই ব্যা’পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তিনি তাকে অর্থাৎ তার স্বামী’কে স্ব’প্নে দেখে’ছিলেন আর সেই কা’রনে তিনি গ’র্ভব’তী হয়ে প’রেছেন। এরপর শুরু হয় তু’মুল অ’শা’ন্তি। ওই মহিলার স্বা’মী কিছু’তেই বি’শ্বা’স করতে রা’জি নন এইসব গল্প।
আ’জকের দিনে তার কাছে এটা গাজা’খোরি গল্প বলেই মনে হয়েছে। তিনি তার স্ত্রী’’কে স’ন্দে’হ করতে থা’কেন। কিন্তু তার স্ত্রী’ বা’রবার তার ক’থাই বলতে থাকে। কোনোভাবেই তার বা’ড়ির লোক বিশ্বা’স কর’তে রাজি নন। এরপর তাকে নিয়ে সালিশি সভা বসে গ্রামের মোড়’লের সাথে। সেইখানে বিচা’র হয়। সেখানে তার স্বা’মী, তার স্ত্রী’’কে বাড়ি’তে রাখতে অ’স্বী’কার করেন।
এই দম্প’তির একটি দেড় ব’ছরের মে’য়ে আছে তারপ’রেও এই ঘট’না ঘটে। এই অবস্থায় আসন্ন বাচ্চাটির DNA টেস্ট করার কথা ওঠে। তবে মে’য়ে’টির ফো’নে অন্য একটি যুব’কের নম্বর পা’ওয়া যায়। তার স্বা’মী দা’বি করেন ওই স’ন্তান ওই যুব’কেরই। পু’লি’শ এই ঘটনার তদ’ন্ত শুরু করেছে। এর পরের ঘটনা এখনও অ’জানা।
এই ঘটনাটি খুবই কা’কতা’লীয় মনে হলেও এই নিয়ে শোর’গোল পরে যায়। ওই গৃহবধূর এই অবস্থা লক্ষ করে তার ননদ। সে তার দাদাকে পু’রো বি’ষয়টা খুলে বলে।