সহজাত প্রতিভা কখনও না কখনো সামনে আসবেই। আজকের সোশ্যাল মিডিয়ায় চো’খ রাখলেই দেখতে পাওয়া যাবে যে, স্কুলের পড়া শি-শু থেকে শুরু করে, গৃহবধূ কেউ আজ আর পিছিয়ে নেই তাদের প্রতিভার দিক থেকে। গান, নাচ, অ’ঙ্কন,
আ’বৃ’তি সবদিক থেকেই তাদের অসামান্য প্রতিভা রয়েছে। খুব কম বয়সে, কম সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ার সেন’সে’শন হয়ে ওঠে তারা। প্রত্যেকদিনই বেশ কিছু ছবি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ভাইরাল হয়। তাদের মধ্যে কোনোটা হাসির, কোনোটা দুঃ’খের,
আবার কোনোটা বেশ বি’স্ম’য়কর। স্বাভাবিকের থেকে একটু অন্যরকম হতে পারলেই আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া কোনো ব্যাপারই না। সব মিলিয়ে বলতে গেলে, ব্য’স্ততম জীবনে একটু খুশির রসদ যোগাতে কার্যত সি’দ্ধহ’স্ত বর্তমান সোশ্যাল মিডিয়া।
আজকাল সাধারণ মানুষ চায়ের দোকানে বসে আড্ডা দিতে দিতে, খবরের কাগজ কিংবা ম্যাগাজিনের পাতা উল্টানো থেকে বেশি প’ছ’ন্দ করেন সোশ্যাল মিডিয়ায় চো’খ রাখতে। সেখানেই পত্রপত্রিকা থেকে ম্যাগাজিনের ই-সং’স্ক’রণ অনায়াসেই মেলে।তাই বিনোদন হোক বা দূর-দূরান্তের কোন খবর, সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে আজ সবটাই মু’ঠোফো’নে ব’ন্দী। যেকোনো খবর চটজলদি জানার উপায় সোশ্যাল মিডিয়া।
এছাড়াও রয়েছে ভিগো ভিডিও, এমএক্স টকাটক, ইনস্টাগ্রাম রিল, ফেসবুক সহ বেশ কিছু অ্যা’প, যার মাধ্যমে অচেনা অজানা কোন প্রান্তের এক মানুষ সে’লি’ব্রিটি হতে পারেন শুধুমাত্র নিজেদের প্রতিভার মাধ্যমে। একটা স্মা’র্টফোন কিংবা ল্যা’পটপ অথবা ডে’স্কটপ প্রয়োজন তার জন্য।
সামিরা থাপাকে আমরা এখন সকলেই চিনি। টিকটক, ভিগো ভিডিওতে জন’প্রি’য়তা অ’র্জ’নের পর, এখন সে ফেসবুকেও বেশ এক’টিভ। এমনকি জন’প্রিয়ও বটে। তার নিজের একটি ফে’স’বুক পেজ আছে। সেখান থেকে পো”স্ট করা একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
লাল রংয়ের গা’উন পড়ে, “এক দো তিন” গানে নাচতে দেখা গিয়েছে ছোট্ট সামিরাকে। শুধুই কি নাচ, তার সাথে রয়েছে অসাধারণ এ’ক্স’প্রে’শন আর গানের সাথে ঠোঁ”ট মেলানোর কৌশল।এতটুকু বয়সেই এই ছোট্ট ক’ন্যা সোশ্যাল মিডিয়ার সেন’সে’শন হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই তার নাচের ভিডিওটি দেখে নিয়েছেন আট মিলিয়নের বেশি মানুষ। তার সাথে প্রায় সাড়ে পাঁ’চ লক্ষের কাছাকাছি লাইক। ক’মে’ন্ট সে’ক’শ’নে ভরে গিয়েছে এই খুদের প্রতি ভালবাসায়। সকলেই তার নাচের প্র’শং’সা করেছেন।