Friday , March 31 2023

কে বানিয়েছিল এমন ভাস্কর্য, শতবছর পরেও তার মধ্যে কি এমন রহস্য রয়েছে যা আজকের বিজ্ঞান ব্যাখ্যা বের করতে পারছে না! যা নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেছে পুরো পৃথিবী।

আমাদের রহস্যময় পৃথিবীতে (প্রাকৃতিক বা অ-প্রাকৃতিক) রহস্যের সীমা নেই। আজব সব ঘটনার কারণে যুগ যুগ ধরে মানুষের কাছে হাজারো রহস্যে ঘেরা এ পৃথিবী। এর মধ্যে আবার কিছু স্থান বা বিষয় রয়েছে যা অতি-প্রাকৃতিক। যা আশ্চর্য হওয়ার মতো। আর এ কারনেই এগুলো যুগ যুগ ধরে মানুষের কাছে হাজারো রহস্যে ঘেরা। বিজ্ঞানীরাও এর রহস্যের কূলকিনারা করতে পারেননি।

তাই এগুলোকে অতি-প্রাকৃতিক স্থান বলে অভিহিত করেছেন তারা। মানুষ আজকাল চাদে আর মঙ্গল গ্রহে ঘুরাঘুরি করার চেষ্টায় থাকলেও আমাদের এই পৃথিবীর অনেক রহস্যই উদঘাটিত হয়নি। যেমন বারমুডা ট্রায়াঙ্গাল। আজ পর্যন্ত এই রহস্যের কুল কিনারা হয়নি। বারমুডা ট্রায়াঙ্গালের মত এমন আর অজস্র রহস্যঘেরা জায়গা আছে পৃথিবীতে যা হয়তো আমরা জানিই না তবে এগুলো বাস্তব।

আমাদের পৃথিবীরই একটি অংশ কিন্ত আমরা আজও এসব জায়গার রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারি নি। এমন কুড়িটি স্থান নিয়ে আমার আজকের পর্ব পৃথিবীর কয়েকটি রহস্য ঘেরা স্থানঃ১। এরিয়া ৫১ঃ এটি এমন একটি স্থান যা সম্পর্কে সঠিক কোনো ধারণা নেই।যা নিয়ে মানুষের কৌতুহলেরও শেষ নেই। সাধারণ কোনো মানুষ আজ পর্যন্ত এই স্থানে প্রবেশ করেছে বলে দাবি করেনি। কেউ যদি প্রবেশ করে থাকে তাহলে সে সেখান থেকে আর ফিরে আসার কথা না।

এরিয়া ৫১ খুবই রহস্যময় একটি এলাকা এবং এটা নিয়ে গুজবেরও শেষ নেই। যেমন অনেকে এই এলাকার আশেপাশে ভিন গ্রহের প্রাণী বা ভিন গ্রহে যান এবং দেখার দাবী করেছেন। যা হোক, চলুন জেনে নেই, এরিয়া ৫১ নিয়ে কেন এতো রহস্য বা গুজব।খুবই গোপনীয় এই সামরিক বিমান ঘাঁটি গ্রুম হ্রদের দক্ষিণ তীরে অবস্থিত। এরিয়া ৫১ নামের এই সামরিক ঘাঁটি এতটাই গোপনীয় যে,

২০১৩ সালের আগ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এর অস্তিত্ব কখনোই স্বীকার করেনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে সবসময়ই প্রভাবশালী দেশ। আর তাদের এই প্রভাব টিকিয়ে রাখতে হলে সামরিক খাতে এগিয়ে থাকতেই হবে। আর যতটা গোপনীয়তা বজায় রাখা যায় ততই ভালো। কিন্তু বিপত্তিটা ঘটল তখনই যখন রাশিয়া এরিয়া ৫১ নিয়ে প্রশ্ন তুলল। শুরু হল জল্পনা কল্পনা আর রহস্য। ২০১৩ সালের আগস্টে প্রথমবারের মতো আমেরিকার সরকার স্বীকার করে নেয় যে,

এরিয়া ৫১ এর অস্তিত্ব আছে।তারা স্বীকার করে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার দেশটির এক গোপন সামরিক পরীক্ষার স্থান হিসেবে ‘এরিয়া ৫১’ নামক জায়গাটি ব্যবহার করে। সুরক্ষিত এই এলাকা দেয়াল ঘেরা না হলেও প্রবেশ পথে সাইনবোর্ডে কঠোরভাবে অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি লেখা রয়েছে। এরিয়া ৫১ এ ঢোকার জন্য কোনো পিচের রাস্তা নেই। মূল গেট ঘাঁটি থেকে প্রায় ২৫ মাইল দূরে অবস্থিত।

এখানে কর্মরতদের পরিচয় সম্পর্কে বাইরে কেউ কিছু জানে না। এই এলাকার চতুর্দিকে সিসি ক্যামেরা, মোশন ডিটেক্টর, লেজার ডিটেক্টর, সাউন্ড ডিটেক্টর অত্যাধুনিক নানা প্রযুক্তির প্রয়োগ করা হয়েছে এলাকার নিরাপত্তায়। আকাশ পথ দেখার জন্য রয়েছে রাডার। ঘ্রাণ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে আশেপাশে থাকা যেকোনো মানুষ বা বন্য প্রাণীর অস্তিত্ব তারা পর্যবেক্ষণ করতে পারে। কেউ কোনো ভাবে এলাকায় ঢুকে পড়লে তার অস্তিত্ব ধরা পড়বে সেন্সরে।

মুহূর্তে চলে আসবে সুরক্ষায় নিয়োজিত বাহিনী।২। চুম্বক পাহাড়ঃ৩। কুসংস্কারের পর্বতমালা৪। আঞ্জিকুনি লেকঃ৫। পুতুলের দ্বীপঃ৬। শয়তানের সমুদ্রঃ৭। রক্তের জলপ্রপাতঃ৮। পয়েন্ট প্লেজেন্ট৯। বারমুড়া ট্রায়াঙ্গালঃ১০অরচার্ডপার্কঃ১১।শয়তানের ক্যাটেলঃ১২। ম্যাকমার্ডো ড্রাই ভ্যালিঃ১৩। বিগোলো রেঞ্চঃ১৪। মগুইচেংঃ১৫। অউকিগাহারা-জাপানঃ১৬। নাগা ফায়ারবলসঃ১৭। স্পটেড লেকঃ১৮। কঙ্কালের হ্রদঃ১৯। ডান্সিং ফরেস্টঃ২০। লেক মিসিগান ট্রাই-অ্যাঙ্গেলঃ

Check Also

গাছের মক ডালে কিং কোব’রা গ্রামের বৃদ্ধা শুয়ে প্রমাণ করতে গিয়ে পড়ল মহা বি’পদে, ঘটল বিপত্তি তুমুল ভাইরাল ভিডিও!

নিজস্ব প্রতিবেদন: আমরা সকলেই কিং কোবরা সাপের নাম টি শুনেছি অবশ্যই। কিন্তু সেই সাপটি আজকাল ...

Leave a Reply

Your email address will not be published.