ঋণের যন্ত্রণায় নাস্তানাবুদ!! ভাবছেন ঋণ থেকে প্রতিকার পাবেন কিভাবে?ক্রমশ ঋণের বোঝা বেড়েই চলেছে? যাতে রাতের ঘুম পর্যন্ত নষ্ট হয়ে
যাচ্ছে, তাহলে এই খবরটি আপনারই জন্য। কিছু সহজ পন্থা অবলম্বন করে আমি আপনি আমরা সকলে ঋণের বোঝা থেকে মুক্তি লাভ করতে পারি। যদিও এই পণ্থাগুলি সমস্তটাই জ্যোতিষশাস্ত্রের নিয়মই বলা চলে, তবুও এতে বিশ্বাস করে যদি জীবনের ঋণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়
তাতে ক্ষতি কি? আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই পন্থা গুলি কি কি- প্রতি মঙ্গলবার বা শনিবার হনুমানজির মন্দিরে জুই তেল হলুদ সিঁদুর অর্পণ করলে ঋণ মুক্তি ঘটে, এছাড়া হনুমান চালিশা এক্ষেত্রে আবর্থ্য ঔষধ।তাই হনুমান চালিশা সবসময় পাঠ করা উচিত। হনুমানজি সমস্ত কিছু বাধা
বিপদ থেকে রক্ষা করেন, এছাড়াও মনে হয় যে হনুমান জিকে গুড ছোলা কলা এমন কি গরুকে রুটি, পাখিকে শস্য খাওয়ালে জলদি ঋণ মুক্তি ঘটে। আরও একটি প্রচলিত বিশ্বাস আছে তা হল গণপতি পূজা, এমনকি ঋণ থেকে মুক্তি লাভ করার জন্য গণেশ মন্ত্র জপ করা উচিত,
যা অত্যন্ত ফলদায়ক। প্রতিদিন ১০৮ বার এই মন্ত্র জপ করলে গণপতি সন্তুষ্ট হয়, এছাড়াও যে কোন মাসের শুক্লপক্ষের মঙ্গলবার কোন মন্দিরে গিয়ে শিবলিঙ্গতে দুধ জল অর্পণ করতে হবে এবং একইসাথে ঋণ মুক্ত্বেশ্বরের ধ্যান করতে হবে। ১০৮ বার শিব মন্ত্র জপ করুন, মুক্তি পেতে
পারেন ঋণের বোঝা থেকে। তাতেও যদি কারোর ঋণের বোঝা অত্যধিক মাত্রায় বাড়তে থাকে তাহলে সোমবার অশ্লেষা নক্ষত্র উপস্থিতিতে বাড়িতে নিয়ে আসতে হবে একটি বহেড়া গাছের চারা এবং সেটি নিজের বাড়ির উপাসনালয়ে স্থাপন করতে হবে। প্রতিদিন তাকে ধুপ ধুনা দেখে
পূজা করলে ঋণ মুক্তি ঘটবে জীবনে। তবে সমস্ত কিছুই মানুষের বিশ্বাস থেকে আসে, মানা হয় বিশ্বাস দিয়ে যদি কোন কিছু করা হয় অবশ্যম্ভাবী ভাবে তা ফলদায়ক হয়।